আমাদের স্মার্ট ফোন গুলোতে বাই ডিফল্ট ভাবে বেশ কিছু অ্যাপ থাকে। আমরা চাইলে অ্যাপগুলোর সর্বোত্তম ব্যবহার করতে পারি। গুগল ম্যাপ হচ্ছে ইন্টারনেট জগতে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। এর অনেক তথ্য ওপেন সোর্স ভিত্তিক। অর্থাৎ লোকাল গাইড হিসেবে অনেক ম্যাপ এডিট, ক্রিয়েট এবং পপুলার করতে পারেন। ব্যাবসায়িক এবং ব্যক্তিগত পর্যায়ে এর অনেক ব্যবহার আছে। গুগল ম্যাপ লোকেশন শেয়ার হচ্ছে আরো গুরুত্বপূর্ন একটি সেবা। এর মাধ্যমে আপনি যে কোন মানুষকে জানিয়ে দিতে পারবেন এই মূহুর্তে আপনি ঠিক কোথায় আছেন। তাহলে আসুন দেখি কিভাবে করা যায়
Video: https://youtu.be/oz5oEIn4hp8
গুগল ম্যাপ ব্যবহারের জন্য যা লাগবেঃ
- স্মার্টফোন
- আপডেট গুগল ম্যাপ
- জিপিএস চালু রাখতে হবে
- ইন্টারন্টে সংযোগ রাখতে হবে
- লোকেশন শেয়ার করার জন্য ইমেল আইডি
ভুল ধারণাঃ
- জিপিএস চালু রেখে ম্যাপ শেয়ার করলে ব্যাটারির চার্জ দ্রুত শেষ হয়
- ভাল মানের সেট ব্যবহার করলে ব্যাটারি শেষ বা গরম হওয়ার সম্ভাবনা নেই
গুগল ম্যাপের সুবিধাঃ
- শেয়ার ট্রিপ প্রগ্রেস জানার ব্যবস্থা
- যানজটের হালচাল – রিয়েল টাইম ট্রাফিক
- কত কিলো দূরে আছেন সেটাও জানা যাবে
- কোথায় আছেন প্রতি মুহূর্তে জানিয়ে দেওয়ার সুযোগ
- পথ হারিয়ে গেলেও খুঁজে পাবে পরিবারের সদস্যদের
- পরিবারের কে কোথায় আছে সার্বক্ষনিক রিয়েল টাইম দেখার সুবিধা
- বার বার ফোন দিয়ে জানার প্রয়োজন হবে না, ম্যাপ ই বলে দিবে কোথায় আছে
- শেয়ারিং করা অপর প্রান্তে লোকটির ফোনে চার্জ কতটুকু আছে সেটাও জানা যাবে
- অস্থায়ী ভাবে ১৫ মিনিট থেকে ৩ দিন পর্যন্ত লোকেশন শেয়ার করার ব্যবস্থা রয়েছে
- অপরিচিত এলাকার ম্যাপ ডাউনলোড করে রাখলে কোনো রকম ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই জেনে নেওয়া যাবে সেই এলাকার রাস্তাঘাট—সবকিছু
গুগল ম্যাপ ব্যবহারে সতর্কতাঃ
- অপরিচিত কাউকে লোকেশন শেয়ার দিবেন না
- কারো সাথে কোন কাজ সম্পন্ন হয়ে গেলে লোকেশন শেয়ারিং বন্ধ করে দিন
- বিশেষ প্রয়োজনে অস্থায়ী ভাবে ১৫ মিনিট থেকে ৩ দিন পর্যন্ত লোকেশন শেয়ার দিতে পারবেন